Bangle_Hacking
হ্যাকিংয়ের পরিপূর্ণ পাঠশালা
“বাঁচতে হলে জানতে হবে” কথাটা কতটুকু সত্য। মনে করলেন এইডসের কথা বলব। মোটেই না, কথাটা যদি তথ্য ও প্রযুক্তির খাতে ব্যবহার করা যায় তাহলে কেমন হয় ? অর্থাৎ কেউ সাইবার আক্রমণ করলে তখন কি করবেন ? সাইবার আক্রমণ থেকে আপনি নিজে রক্ষা পেয়ে বাঁচতে হলে জানতে হবে ‘হ্যাকিং কি’। আপনি কি ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে গেলেন ? কোন সমস্যা নেই আপনাদের জন্যই রয়েছে আমাদের হ্যাকিং গুরু টিজে "Dr@Cul@".তিনি আপনাদের জন্য সহজ সরলভাবে তৈরী করেছেন তার হ্যাকিংয়ের প্রতিটি অধ্যায়। যা তিনি বুঝিয়েছেন উত্তম উদাহারণ দিয়ে। সুতরাং প্রতিদিন হাজির থাকুন তার প্রতিটি ক্লাশে।
BGHH এর পক্ষ থেকে সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই, তিনি তার মূল্যবান সময় নষ্ট করে এই পাঠশালা তৈরি করেছেন যেন সকলের উপকার হয়। আর ভিজিটরদের প্রতি অনুরোধ নিজে প্রাণ খুলে শিখুন এবং অন্যকে শিখাতে সাহায্য করুন। সমস্যা হলে আমাদের জানান। [বি.দ্র.- এটি আপনাদের হ্যাকিং (অন্যের ক্ষতি) করতে উৎসাহিত করে না বরং আপনাকে সচেতন হতে সাহায্য করে যাতে, আপনার পকেটে কেউ হাত দিলে বুঝতে পারেন কেউ পকেটে হাত দিয়েছে।]
অধ্যায়-১:::হ্যাকিং পরিচিতি (হ্যাকিংয়ের হাতেখড়ি)
সুপ্রিয় বন্ধুরা, আমরা এখানে যে বিষয়টি শিখব সেটি হচ্ছে হ্যাকিং।
হ্যাকার হচ্ছেন সেই ব্যক্তি যিনি নিরাপত্তা/অনিরাপত্তার সাথে জড়িত এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বল দিক খুঁজে বের করায় বিশেষভাবে দক্ষ অথবা অন্য কম্পিউটার ব্যবস্থায় অবৈধ অনুপ্রবেশ করতে সক্ষম বা এর সম্পর্কে গভীর জ্ঞানের অধিকারী। সাধারনভাবে হ্যাকার শব্দটি কালো-টুপি হ্যাকার অর্থেই সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় যারা মূলত ধ্বংসমূলক বা অপরাধমূলক কর্মকান্ড করে থাকেন। এছাড়া আরো নৈতিক হ্যাকার রয়েছেন (যারা সাধারনভাবে সাদা টুপি হ্যাকার নামে পরিচিত) এবং নৈতিকতা সম্পর্কে অপরিষ্কার হ্যাকার আছেন যাদের ধুসর টুপি হ্যাকার বলে। এদের মধ্যে পার্থক্য করার জন্য প্রায়শ ক্র্যাকার শব্দটি ব্যবহার করা হয়, যা কম্পিউটার নিরাপত্তা হ্যাকার থেকে একাডেমিক বিষয়ের হ্যাকার থেকে আলাদা করার জন্য ব্যবহার করা হয় অথবা অসাধু হ্যাকার (কালো টুপি হ্যাকার) থেকে নৈতিক হ্যাকারের (সাদা টুপি হ্যাকার) পার্থক্য বুঝাতে ব্যবহৃত হয় ।
হ্যাকাররা ভার্চুয়াল জগতে নতুন কিছু সৃষ্টি করতে পারে,সমস্যার সমাধান করতে পারে। তারা স্বাধীনতা এবং পারস্পরিক সহযোগীতায় বিশ্বাসী। হ্যাকার হওয়ার সর্বপ্রথম শর্ত হচ্ছে আপনাকে আগে ঠিক করতে হবে আপনি কোন ধরনের হ্যাকার হবেন। উপরে ৩ ধরনের হ্যাকার সম্পর্কে বলা হয়েছে। আপনাদের সুবিধার্থে আরেকটু পোষ্ট করছি।
সাদা টুপি হ্যাকার (White Hat Hacker)- এরা কম্পিউটার তথা সাইবার ওয়ার্ল্ডের নিরাপত্তা প্রদান করে। এরা কখনও অপরের ক্ষতি সাধন করে না। এদেরকে ইথিকাল হ্যাকারও বলা হয়ে থাকে।
ধূসর টুপি হ্যাকার (Grey Hat Hacker)- এরা এমন একধরনের হ্যাকার যারা সাদা টুপি ও কালো টুপিদের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থান করে। এরা ইচ্ছে করলে কারও ক্ষতি সাধনও করতে পারে আবার উপকারও করতে পারে।
কালো টুপি হ্যাকার (Black Hat Hacker)- হ্যাকার বলতে সাধারনত কালো টুপি হ্যাকারদেরই বুঝায়। এরা সবসময়ই কোন না কোন ভাবে অপরের ক্ষতি সাধন করে। সাইবার ওয়ার্ল্ডে এরা সবসময়ই ঘৃনিত হয়ে থাকে।
এছাড়াও আর কিছু হ্যাকার ধরন রয়েছে। যেমন :-
স্ক্রিপ্ট কিডি (Script Kiddie)- এরা নিজেরা কিছুই পারে না বরং বিভিন্ন টুলস্ বা অন্যের বানানো স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে এরা কার্যোসিদ্ধি করে।
নিওফাইট বা নোব (Neophyte or nOOb)- এরা হ্যাকিং শিক্ষার্থী। এরা হ্যাকিং কেবল শিখছে। অন্য অর্থে এদের বিগিনার বা নিউবাই বলা যায়।
নীল টুপি হ্যাকার (Blue Hat Hacker)- এরা আসলে হ্যাকিংয়ের সাথে তেমন জড়িত নয়। কোন সফটওয়ার বা সিস্টেম শুরু করার পূর্বে এরা ঐ সফটওয়ার বা সিস্টেমের খারাপ বা ক্ষতিকারক দিকগুলো যাচাই বাছাই করে তা শোধরানের চেষ্টা করে।
হ্যাকটিভিস্ট (Hacktivist)- এরা মূলত কোন রাজনৈতিক ব্যাপার, ধর্ম, সোসাল এ্যাটাক ইত্যাদির সাথে জড়িত। তবে অধিকাংশ হ্যাকটিভিস্টরা মূলত ডস এ্যাটাক বা ডি-ডস এ্যাটাকের সাথেই জড়িত। ডস বা ডি-ডসের ব্যাপারে আপনারা পরে জানতে পারবেন।
ধারাবাহিক ভাবে এ হ্যাকিং টিউটোরিয়াল প্রকাশিত হবে। কিছু নির্দেশনা নিচে দেয়া হল:
সবগুলো টিউটোরিয়াল খুব ভালোভাবে অধ্যায়ন করতে হবে।
নিজে নিজে এগুলো অনুশিলনের চেষ্টা করতে হবে।
কথনই নিজে অরক্ষিত থেকে হ্যাকিং চেষ্টা চালাবেন না।
মনে রাখবেন কিছু কিছু টিউটোরিয়াল হবে অনৈতিক, তাই সেগুলোর যেকোন দায়ভার আমরা বহন করব না।
হ্যাকিংয়ের পরিপূর্ণ পাঠশালা
“বাঁচতে হলে জানতে হবে” কথাটা কতটুকু সত্য। মনে করলেন এইডসের কথা বলব। মোটেই না, কথাটা যদি তথ্য ও প্রযুক্তির খাতে ব্যবহার করা যায় তাহলে কেমন হয় ? অর্থাৎ কেউ সাইবার আক্রমণ করলে তখন কি করবেন ? সাইবার আক্রমণ থেকে আপনি নিজে রক্ষা পেয়ে বাঁচতে হলে জানতে হবে ‘হ্যাকিং কি’। আপনি কি ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে গেলেন ? কোন সমস্যা নেই আপনাদের জন্যই রয়েছে আমাদের হ্যাকিং গুরু টিজে "Dr@Cul@".তিনি আপনাদের জন্য সহজ সরলভাবে তৈরী করেছেন তার হ্যাকিংয়ের প্রতিটি অধ্যায়। যা তিনি বুঝিয়েছেন উত্তম উদাহারণ দিয়ে। সুতরাং প্রতিদিন হাজির থাকুন তার প্রতিটি ক্লাশে।
BGHH এর পক্ষ থেকে সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই, তিনি তার মূল্যবান সময় নষ্ট করে এই পাঠশালা তৈরি করেছেন যেন সকলের উপকার হয়। আর ভিজিটরদের প্রতি অনুরোধ নিজে প্রাণ খুলে শিখুন এবং অন্যকে শিখাতে সাহায্য করুন। সমস্যা হলে আমাদের জানান। [বি.দ্র.- এটি আপনাদের হ্যাকিং (অন্যের ক্ষতি) করতে উৎসাহিত করে না বরং আপনাকে সচেতন হতে সাহায্য করে যাতে, আপনার পকেটে কেউ হাত দিলে বুঝতে পারেন কেউ পকেটে হাত দিয়েছে।]
অধ্যায়-১:::হ্যাকিং পরিচিতি (হ্যাকিংয়ের হাতেখড়ি)
সুপ্রিয় বন্ধুরা, আমরা এখানে যে বিষয়টি শিখব সেটি হচ্ছে হ্যাকিং।
হ্যাকার হচ্ছেন সেই ব্যক্তি যিনি নিরাপত্তা/অনিরাপত্তার সাথে জড়িত এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বল দিক খুঁজে বের করায় বিশেষভাবে দক্ষ অথবা অন্য কম্পিউটার ব্যবস্থায় অবৈধ অনুপ্রবেশ করতে সক্ষম বা এর সম্পর্কে গভীর জ্ঞানের অধিকারী। সাধারনভাবে হ্যাকার শব্দটি কালো-টুপি হ্যাকার অর্থেই সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় যারা মূলত ধ্বংসমূলক বা অপরাধমূলক কর্মকান্ড করে থাকেন। এছাড়া আরো নৈতিক হ্যাকার রয়েছেন (যারা সাধারনভাবে সাদা টুপি হ্যাকার নামে পরিচিত) এবং নৈতিকতা সম্পর্কে অপরিষ্কার হ্যাকার আছেন যাদের ধুসর টুপি হ্যাকার বলে। এদের মধ্যে পার্থক্য করার জন্য প্রায়শ ক্র্যাকার শব্দটি ব্যবহার করা হয়, যা কম্পিউটার নিরাপত্তা হ্যাকার থেকে একাডেমিক বিষয়ের হ্যাকার থেকে আলাদা করার জন্য ব্যবহার করা হয় অথবা অসাধু হ্যাকার (কালো টুপি হ্যাকার) থেকে নৈতিক হ্যাকারের (সাদা টুপি হ্যাকার) পার্থক্য বুঝাতে ব্যবহৃত হয় ।
হ্যাকাররা ভার্চুয়াল জগতে নতুন কিছু সৃষ্টি করতে পারে,সমস্যার সমাধান করতে পারে। তারা স্বাধীনতা এবং পারস্পরিক সহযোগীতায় বিশ্বাসী। হ্যাকার হওয়ার সর্বপ্রথম শর্ত হচ্ছে আপনাকে আগে ঠিক করতে হবে আপনি কোন ধরনের হ্যাকার হবেন। উপরে ৩ ধরনের হ্যাকার সম্পর্কে বলা হয়েছে। আপনাদের সুবিধার্থে আরেকটু পোষ্ট করছি।
সাদা টুপি হ্যাকার (White Hat Hacker)- এরা কম্পিউটার তথা সাইবার ওয়ার্ল্ডের নিরাপত্তা প্রদান করে। এরা কখনও অপরের ক্ষতি সাধন করে না। এদেরকে ইথিকাল হ্যাকারও বলা হয়ে থাকে।
ধূসর টুপি হ্যাকার (Grey Hat Hacker)- এরা এমন একধরনের হ্যাকার যারা সাদা টুপি ও কালো টুপিদের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থান করে। এরা ইচ্ছে করলে কারও ক্ষতি সাধনও করতে পারে আবার উপকারও করতে পারে।
কালো টুপি হ্যাকার (Black Hat Hacker)- হ্যাকার বলতে সাধারনত কালো টুপি হ্যাকারদেরই বুঝায়। এরা সবসময়ই কোন না কোন ভাবে অপরের ক্ষতি সাধন করে। সাইবার ওয়ার্ল্ডে এরা সবসময়ই ঘৃনিত হয়ে থাকে।
এছাড়াও আর কিছু হ্যাকার ধরন রয়েছে। যেমন :-
স্ক্রিপ্ট কিডি (Script Kiddie)- এরা নিজেরা কিছুই পারে না বরং বিভিন্ন টুলস্ বা অন্যের বানানো স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে এরা কার্যোসিদ্ধি করে।
নিওফাইট বা নোব (Neophyte or nOOb)- এরা হ্যাকিং শিক্ষার্থী। এরা হ্যাকিং কেবল শিখছে। অন্য অর্থে এদের বিগিনার বা নিউবাই বলা যায়।
নীল টুপি হ্যাকার (Blue Hat Hacker)- এরা আসলে হ্যাকিংয়ের সাথে তেমন জড়িত নয়। কোন সফটওয়ার বা সিস্টেম শুরু করার পূর্বে এরা ঐ সফটওয়ার বা সিস্টেমের খারাপ বা ক্ষতিকারক দিকগুলো যাচাই বাছাই করে তা শোধরানের চেষ্টা করে।
হ্যাকটিভিস্ট (Hacktivist)- এরা মূলত কোন রাজনৈতিক ব্যাপার, ধর্ম, সোসাল এ্যাটাক ইত্যাদির সাথে জড়িত। তবে অধিকাংশ হ্যাকটিভিস্টরা মূলত ডস এ্যাটাক বা ডি-ডস এ্যাটাকের সাথেই জড়িত। ডস বা ডি-ডসের ব্যাপারে আপনারা পরে জানতে পারবেন।
ধারাবাহিক ভাবে এ হ্যাকিং টিউটোরিয়াল প্রকাশিত হবে। কিছু নির্দেশনা নিচে দেয়া হল:
সবগুলো টিউটোরিয়াল খুব ভালোভাবে অধ্যায়ন করতে হবে।
নিজে নিজে এগুলো অনুশিলনের চেষ্টা করতে হবে।
কথনই নিজে অরক্ষিত থেকে হ্যাকিং চেষ্টা চালাবেন না।
মনে রাখবেন কিছু কিছু টিউটোরিয়াল হবে অনৈতিক, তাই সেগুলোর যেকোন দায়ভার আমরা বহন করব না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন