বুধবার, ৯ অক্টোবর, ২০১৩

আমরা নতুন হ্যাকার অধ্যায় ৩

অধ্যায়-৩ :আইপি(IP) এড্রেস কি? এর বিতর্কিত ব্যবহার

হ্যাকিং লার্নিং :: আইপি(IP) এড্রেস কি? এর বিতর্কিত ব্যবহার বিস্তারিত [অধ্যায় ৩] |
আইপি এড্রেস কি?

আইপি এড্রেস(IP Address) এর সম্পূর্ন ইংরেজী রূপ হচ্ছে Internet Protocol Address. ভার্চুয়াল জগৎ থেকে আপনি যে তথ্য নিচ্ছেন তার উপর ভিত্তি করে আইপি এড্রেস হচ্ছে একটি অদ্বিতীয় এড্রেস। অর্থাৎ আপনি যে আইপি এড্রেসটির মালিক তা আর কারও কাছে নেই। আপনার ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান এই আইপি এড্রেস এর মাধ্যমেই অবগত থাকেন, তিনি আপনার কাছে যে তথ্য পাঠাচ্ছেন এবং আপনি তা যথাযথভাবে পাচ্ছেন।
আপনার নিজের আইপি এড্রেস দেখা :

    প্রথমে Start->Run->খালি ঘরে লিখুন cmd
    এবার কী-বোর্ড থেকে এন্টার চাপুন।
    একটি কমান্ড এরিয়া দেখতে পাবেন। সেখানে লিখুন netstat -n
    এন্টার চাপুন। একটি লিস্ট আপনার সামনে আসবে। লোকাল এড্রেসের দিকে খেয়াল করুন। যেটি প্রথমে আসবে সেটিই আপনার আইপি এড্রেস।

দ্বিতীয় নিয়ম : আপনার ব্রাউজারের এড্রেস বারে লিখুন www.whatismyip.com

একটি ওয়েবসাইট খুলবে। সেখানেই বড় অক্ষরে আপনি আপনার বর্তমান আইপি দেখতে পাবেন। নিচের লিস্টটি মনে রাখুন। পরবর্তীতে কাজে লাগবে।

ftp—->21
smtp—>25
dns—->53
http—>80
https—->81
pop3—->110
telnet—>23

নাম্বারগুলো হচ্ছে পোর্ট নাম্বার। এ সম্পর্কে পরে কোন এক সময় আলোচনা করা হবে।
কোন ওয়েবসাইটের আইপি বের করার নিয়ম :

যদি আপনি কোন ওয়েবসাইট বা কোন ব্যক্তির একাউন্ট বা তার পিসি হ্যাক করবেন তাহলে সবর্প্রথম যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে তার আইপি এড্রেস সংগ্রহ করা। যতক্ষন পযর্ন্ত না আপনি তার আইপি এড্রেস বের করতে পারছেন ততক্ষন পযর্ন্ত আপনি তার কি ই বা করতে পারবেন? এখন আপনাদের দেখাচ্ছি যেভাবে কোন ওয়েবসাইটের আইপি এড্রেস বের করবেন।

    প্রথমে Start->Run->খালি ঘরে লিখুন cmd
    এবার কী-বোর্ড থেকে এন্টার চাপুন।
    একটি কমান্ড এরিয়া দেখতে পাবেন। সেখানে লিখুন tracert websitename
    এন্টার চাপুন। এখন কিছু তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার সামনে আসবে।

আপনি সেখানে নীল রংয়ের কিছু লেখা দেখতে পাবেন। আপনি সেখানেই আপনার কাঙ্খিত আইপি এড্রেসিট দেখতে পাবেন। নীল লেখাগুলোর প্রথম লাইনেই আপনি আইপিটি দেখতে পাবেন। দ্বিতীয় লাইন সহ এভাবে সবোর্চ্চ ৩০টি হুপ দেখতে পাবেন।
হুপের ব্যাখ্যা :

যখন আপনি কোন ওয়েবসাইটে প্রবেশের চেষ্ঠা করেন তখন আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কিছু তথ্য সেই ওয়েবসাইটের কাছে প্রেরন করেন যার প্রতিউত্তরে সেই ওয়েবসাইটটিও আপনার কাছে কিছু তথ্য প্রেরন করে (যার ফলাফল স্বরূপ আপনি ওয়েবসাইটটিকে দেখতে পান)।এই প্রক্রিয়াটি চলতেই থাকে। মনে করুন আপনি কমান্ড এরিয়ায় লিখলেন tracert yahoo.com

তখন আপনার এই তথ্যের প্যাকেজটি গুগলের সার্ভারে (যেখানে তথ্য জমা থাকে) যাবে।গুগলও আপনাকে এর প্রতিউত্তর পাঠাবে। যেহেতু গুগল একটি বড় সাইট সেহেতু এর অনেকগুলো সার্ভার রয়েছে। সুতরাং প্রতিউত্তরগুলো সেসকল সার্ভার থেকেই আসে। এবার আপনি আপনার কমান্ড এরিয়ায় লক্ষ করুন সেখানে সবোর্চ্চ ৩০টির মত আইপি হুপ রয়েছে। এতগুলো আসার মানে হচ্ছে, গুগল তার যতগুলো সার্ভার থেকে আপনার কাছে তথ্য প্রেরন করছে সেই সার্ভারগুলোর আইপি হুপই আপনি দেখতে পাচ্ছেন।

কমান্ড এরিয়ায় আপনি * ধরনের কিছু চিন্হ দেখতে পাবেন। এর মানে হচ্ছে এই যে সে স্থানগুলোতে ফায়ারওয়াল স্থাপন করা রয়েছে যাতে করে যে কেউ সহজে আক্রমন করতে না পারে।
সাধারন ভূল-ধারনা :

অনেকেই আছেন যারা মনে করেন যে ইন্টারনেট থেকে কোন উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন স্পশর্কাতর তথ্য বা তথ্যাদি দেখা বা জানা যায় না। আসলে এটি ভূল ধারনা। মনে করুন ইন্টারনেটে অনেকেই হটফাইল বা রেপিডশেয়ারের প্রিমিয়াম একাউন্ট দেয়, যা থেকে আপনি উপকৃত হন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আপনি জানেন না এই একাউন্ট কোথা থেকে দেয়া হয়েছে? আপনি ইচ্ছে করলেই এসব তথ্য জানতে পারেন।

যখন আপনি কমান্ড এরিয়ায় কোন ওয়েবসাইটের বিপরীতে nslookup লিখে এন্টার দিবেন তখন হয়ত এরকম লেখাও আসতে পারে যে You are now authentized to this route.

এ রকম কিছু লেখা দেখলেই আপনি বুঝে নেবেন যে, ওই ওয়েবসাইটে স্পশর্কাতর তথ্য রয়েছে। ওই ওয়েবসাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আপনি নিচের ওয়েবসাইটগুলো ব্যবহার করতে পারেন।

    www.samspade.com
    www.dnsstuff.com
    www.whois.net
    www.who.is

ঐ সকল ওয়েবসাইটে শুধুমাত্র ওয়েবসাইটটির নাম দিয়েই আপনি এর আইপি, স্থান, মালিকের নাম, কবে কেনা হয়েছে, মেয়াদ কত দিনের, দৈনিক ভিজিটর সংখ্যা, নেম সার্ভার ইত্যাদি বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন। তথ্য জোগাড় করা একজন হ্যাকারের প্রাথমিক কাজ। এটি না করলে আপনি কিছুই করতে পারবেন না। আশা করছি আপনারা কোন ওয়েবসাইটের ব্যাপারে প্রাথমিক তদন্তের কাজটি যথাযথভাবে করতে পারবেন। এতক্ষন আপনারা যা শিখলেন তা হচ্ছে শুধুমাত্র ওয়েবসাইট কেন্দ্রিক। পরবর্তী অধ্যায়ে আপনাদেরকে জানাব কিভাবে কোন ব্যাক্তিকে ট্রেস করবেন। সে পযর্ন্ত ভালো থাকুন

মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর, ২০১৩

আমরা নতুন হ্যাকার-পরব ১

                                      Bangle_Hacking
                               হ্যাকিংয়ের পরিপূর্ণ পাঠশালা

“বাঁচতে হলে জানতে হবে” কথাটা কতটুকু সত্য। মনে করলেন এইডসের কথা বলব। মোটেই না, কথাটা যদি তথ্য ও প্রযুক্তির খাতে ব্যবহার করা যায় তাহলে কেমন হয় ? অর্থাৎ কেউ সাইবার আক্রমণ করলে তখন কি করবেন ? সাইবার আক্রমণ থেকে আপনি নিজে রক্ষা পেয়ে বাঁচতে হলে জানতে হবে ‘হ্যাকিং কি’। আপনি কি ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে গেলেন ? কোন সমস্যা নেই আপনাদের জন্যই রয়েছে আমাদের হ্যাকিং গুরু টিজে "Dr@Cul@".তিনি আপনাদের জন্য সহজ সরলভাবে তৈরী করেছেন তার হ্যাকিংয়ের প্রতিটি অধ্যায়। যা তিনি বুঝিয়েছেন উত্তম উদাহারণ দিয়ে। সুতরাং প্রতিদিন হাজির থাকুন তার প্রতিটি ক্লাশে।
BGHH এর পক্ষ থেকে  সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই, তিনি তার মূল্যবান সময় নষ্ট করে এই পাঠশালা তৈরি করেছেন যেন সকলের উপকার হয়। আর ভিজিটরদের প্রতি অনুরোধ নিজে প্রাণ খুলে শিখুন এবং অন্যকে শিখাতে সাহায্য করুন। সমস্যা হলে আমাদের জানান। [বি.দ্র.- এটি আপনাদের হ্যাকিং (অন্যের ক্ষতি) করতে উৎসাহিত করে না বরং আপনাকে সচেতন হতে সাহায্য করে যাতে, আপনার পকেটে কেউ হাত দিলে বুঝতে পারেন কেউ পকেটে হাত দিয়েছে।]

অধ্যায়-১:::হ্যাকিং পরিচিতি (হ্যাকিংয়ের হাতেখড়ি)

সুপ্রিয় বন্ধুরা, আমরা এখানে যে বিষয়টি শিখব সেটি হচ্ছে হ্যাকিং।
হ্যাকার হচ্ছেন সেই ব্যক্তি যিনি নিরাপত্তা/অনিরাপত্তার সাথে জড়িত এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বল দিক খুঁজে বের করায় বিশেষভাবে দক্ষ অথবা অন্য কম্পিউটার ব্যবস্থায় অবৈধ অনুপ্রবেশ করতে সক্ষম বা এর সম্পর্কে গভীর জ্ঞানের অধিকারী। সাধারনভাবে হ্যাকার শব্দটি কালো-টুপি হ্যাকার অর্থেই সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় যারা মূলত ধ্বংসমূলক বা অপরাধমূলক কর্মকান্ড করে থাকেন। এছাড়া আরো নৈতিক হ্যাকার রয়েছেন (যারা সাধারনভাবে সাদা টুপি হ্যাকার নামে পরিচিত) এবং নৈতিকতা সম্পর্কে অপরিষ্কার হ্যাকার আছেন যাদের ধুসর টুপি হ্যাকার বলে। এদের মধ্যে পার্থক্য করার জন্য প্রায়শ ক্র্যাকার শব্দটি ব্যবহার করা হয়, যা কম্পিউটার নিরাপত্তা হ্যাকার থেকে একাডেমিক বিষয়ের হ্যাকার থেকে আলাদা করার জন্য ব্যবহার করা হয় অথবা অসাধু হ্যাকার (কালো টুপি হ্যাকার) থেকে নৈতিক হ্যাকারের (সাদা টুপি হ্যাকার) পার্থক্য বুঝাতে ব্যবহৃত হয়  ।

হ্যাকাররা ভার্চুয়াল জগতে নতুন কিছু সৃষ্টি করতে পারে,সমস্যার সমাধান করতে পারে। তারা স্বাধীনতা এবং পারস্পরিক সহযোগীতায় বিশ্বাসী। হ্যাকার হওয়ার সর্বপ্রথম শর্ত হচ্ছে আপনাকে আগে ঠিক করতে হবে আপনি কোন ধরনের হ্যাকার হবেন। উপরে ৩ ধরনের হ্যাকার সম্পর্কে বলা হয়েছে। আপনাদের সুবিধার্থে আরেকটু পোষ্ট করছি।

সাদা টুপি হ্যাকার (White Hat Hacker)- এরা কম্পিউটার তথা সাইবার ওয়ার্ল্ডের নিরাপত্তা প্রদান করে। এরা কখনও অপরের ক্ষতি সাধন করে না। এদেরকে ইথিকাল হ্যাকারও বলা হয়ে থাকে।

ধূসর টুপি হ্যাকার (Grey Hat Hacker)- এরা এমন একধরনের হ্যাকার যারা সাদা টুপি ও কালো টুপিদের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থান করে। এরা ইচ্ছে করলে কারও ক্ষতি সাধনও করতে পারে আবার উপকারও করতে পারে।

কালো টুপি হ্যাকার (Black Hat Hacker)- হ্যাকার বলতে সাধারনত কালো টুপি হ্যাকারদেরই বুঝায়।  এরা সবসময়ই কোন না কোন ভাবে অপরের ক্ষতি সাধন করে। সাইবার ওয়ার্ল্ডে এরা সবসময়ই ঘৃনিত হয়ে থাকে।

এছাড়াও আর কিছু হ্যাকার ধরন রয়েছে। যেমন :-

স্ক্রিপ্ট কিডি (Script Kiddie)- এরা নিজেরা কিছুই পারে না বরং বিভিন্ন টুলস্ বা অন্যের বানানো স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে এরা কার্যোসিদ্ধি করে।

নিওফাইট বা নোব (Neophyte or nOOb)- এরা হ্যাকিং শিক্ষার্থী। এরা হ্যাকিং কেবল শিখছে। অন্য অর্থে এদের বিগিনার বা নিউবাই বলা যায়।

নীল টুপি হ্যাকার (Blue Hat Hacker)- এরা আসলে হ্যাকিংয়ের সাথে তেমন জড়িত নয়। কোন সফটওয়ার বা সিস্টেম শুরু করার পূর্বে এরা ঐ সফটওয়ার বা সিস্টেমের খারাপ বা ক্ষতিকারক দিকগুলো যাচাই বাছাই করে তা শোধরানের চেষ্টা করে।

হ্যাকটিভিস্ট (Hacktivist)- এরা মূলত কোন রাজনৈতিক ব্যাপার, ধর্ম, সোসাল এ্যাটাক ইত্যাদির সাথে জড়িত। তবে অধিকাংশ হ্যাকটিভিস্টরা মূলত ডস এ্যাটাক বা ডি-ডস এ্যাটাকের সাথেই জড়িত। ডস বা ডি-ডসের ব্যাপারে আপনারা পরে জানতে পারবেন।

ধারাবাহিক ভাবে এ হ্যাকিং টিউটোরিয়াল প্রকাশিত হবে। কিছু নির্দেশনা নিচে দেয়া হল:

    সবগুলো টিউটোরিয়াল খুব ভালোভাবে অধ্যায়ন করতে হবে।
    নিজে নিজে এগুলো অনুশিলনের চেষ্টা করতে হবে।
    কথনই নিজে অরক্ষিত থেকে হ্যাকিং চেষ্টা চালাবেন না।
    মনে রাখবেন কিছু কিছু টিউটোরিয়াল হবে অনৈতিক, তাই সেগুলোর যেকোন দায়ভার আমরা বহন করব না।

Batch Programming

What are Batch Files ?

একটা উদাহরণ দিয়ে শুরু করা যাক । star থেকে রান এ গিয়ে cmd ওপেন করুন । এখন আপনার ডাইরেক্টরি “Desktop” থেকে সরাতে “Cd Desktop” টাইপ করুন উদ্ধরন চিহ্ন ছাড়া । এখন নিচের তিনটি কম্যান্ড এক এক করে লিখুন ।
1. md x  //makes directory ‘x’ on desktop
2. cd x  // changes current directory to ‘x’

3. md y // makes a directory ‘y’ in directory ‘x’

লক্ষ্য করুন আমরা কি করলাম । প্রথমে x ফোল্ডার তৈরি করলাম । এরপর এর ভেতরে গিয়ে y ফোল্ডার তৈরি করলাম। এরপর x ডিলিট করে দিলাম ।
এখন এই কাজ টাই একটু অন্য ভাবে করুন । এগুলকে নিয়ে নোটপ্যাড এ কপি করে সেভ করুন । নাম এর শেষ এ .bat থাকতে হবে ।
তাহলে দেখবেন উপরে বর্ণিত কাজ টা হবে ।
তাহলে বোঝা গেল batch হচ্ছে এমন ধরনের ফাইল টাইপ যা হল তার মধ্যে দেয়া কম্যান্ড গুলকে অনুসরন করে কাজ করে । আপনি হয়তবা মনে করবেন Malware বা ছোট Trojan বানান খুব কঠিন । সেরকম না । কিন্তু যে বানাবে তার মানসিকতাই আসল
11823896-circuit-board-technology-background
What can batch viruses do ?
প্রশ্ন হল এদের দিয়ে কি কি কাজ করা যায় ??
এদের দিয়ে অনেক কাজ করা যায় যেমন ধরুন ডাটা ডিলিট করা। ড্রাইভ ফরমেট , তথ্য চুরি , ভাইরাস ইঞ্জেক্ট, পারফর্মেন্স বাধা গ্রস্থ করা । খামাকা মানুষ কে বিপদে ফেলা এসব…………

Batch Programming

What are Batch Files ?

একটা উদাহরণ দিয়ে শুরু করা যাক । star থেকে রান এ গিয়ে cmd ওপেন করুন । এখন আপনার ডাইরেক্টরি “Desktop” থেকে সরাতে “Cd Desktop” টাইপ করুন উদ্ধরন চিহ্ন ছাড়া । এখন নিচের তিনটি কম্যান্ড এক এক করে লিখুন ।
1. md x  //makes directory ‘x’ on desktop
2. cd x  // changes current directory to ‘x’

3. md y // makes a directory ‘y’ in directory ‘x’

লক্ষ্য করুন আমরা কি করলাম । প্রথমে x ফোল্ডার তৈরি করলাম । এরপর এর ভেতরে গিয়ে y ফোল্ডার তৈরি করলাম। এরপর x ডিলিট করে দিলাম ।
এখন এই কাজ টাই একটু অন্য ভাবে করুন । এগুলকে নিয়ে নোটপ্যাড এ কপি করে সেভ করুন । নাম এর শেষ এ .bat থাকতে হবে ।
তাহলে দেখবেন উপরে বর্ণিত কাজ টা হবে ।
তাহলে বোঝা গেল batch হচ্ছে এমন ধরনের ফাইল টাইপ যা হল তার মধ্যে দেয়া কম্যান্ড গুলকে অনুসরন করে কাজ করে । আপনি হয়তবা মনে করবেন Malware বা ছোট Trojan বানান খুব কঠিন । সেরকম না । কিন্তু যে বানাবে তার মানসিকতাই আসল
11823896-circuit-board-technology-background
What can batch viruses do ?
প্রশ্ন হল এদের দিয়ে কি কি কাজ করা যায় ??
এদের দিয়ে অনেক কাজ করা যায় যেমন ধরুন ডাটা ডিলিট করা। ড্রাইভ ফরমেট , তথ্য চুরি , ভাইরাস ইঞ্জেক্ট, পারফর্মেন্স বাধা গ্রস্থ করা । খামাকা মানুষ কে বিপদে ফেলা এসব…………

Facebook

একাধিক ফেসবুক এবং ইমেইল এ্যাকাউন্ট হ্যাক করুন অন্যরকম একটি পদ্ধতিতে


  কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভাল।

আজ আপনাদের সাথে অন্যরকম একটি পদ্ধতিতে ফেসবুক এবং ইমেইল এ্যাকাউন্ট হ্যাক করা বিষয়ে আলোচনা করব।

এর মাধ্যমে আপনি একাধিক ফেসবুক এবং ইমেইল এ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে পারবেন।

তবে সবার প্রতি অনুরোধ কারো ক্ষতি করবেন না এটি দিয়ে। শুধু শেখার জন্য আমার এই টিউটোরিয়াল।

আজকে আপনাদের সাথে একটি পদ্ধতি শেয়ার করব । যেটা দিয়ে আপনারা ইমেইল এবং ফেসবুক পার্সওয়ার্ড হ্যাক করতে পারবেন। অনেকে জিঙ্গাসা করেছিল টিপস্ টা বলতে। তাই এখানে পোষ্ট টা করে দিলাম । যাক এখন সরাসরি টিউটোরিয়াল এ চলে যাব। এই পদ্ধতিটি আমরা HAVIJ দিয়ে করব । বিষয়টি যারা জানেন তাদের জন্য সহজ হবে।

HAVIJ    ডাউনলোড করুন এখানে

www.ziddu.com/download/20925593/Havij1.5fulltill2099_Hemaloy.rar.html

১. এরপর প্রথমে আপনি HAVIJ ওপেন করুন। আপনার এখন vulnerable একটি ওয়েবসাইট লাগবে যেখানে ইমেইল দিয়ে রেজিষ্টার করতে হয়। আমরা একটা সাইট নিলাম www.singhaniauniversity.co.in/newsDetails.php?ID=46 এটা HAVIJ দিয়ে এ্যানালাইজ দেন।




২. এখন আপনি Tables থেকে website_database বক্স্ টি সিলেক্ট করে Get Tables ট্যাব বাটনে ক্লিক করুন। সেখানে আপনাকে অনেকগুলো Table দেখানো হবে।
৩.এখান থেকে এবার আপনাকে users বক্স টি খুজে সিলেক্ট করতে হবে। (একটা কথা>>> আপনি অন্যান্য সাইটে member/regester ইত্যাদি ট্যাবল গুলায় আইডি গুলো পেতে পারেন ) user ট্যাবল সিলেক্ট করে এবার Get Columns ট্যাব এ ক্লিক করুন।
৪. এরপর আপনি vUserID, vPassword, vUserName , vEmailAddress, vAccountType ………. বক্স পাবেন। এবার এখান থেকে আপনি শুধু  vEmailAddress এবং vPassword বক্স সিলেক্ট করে Get Data ট্যাব এ ক্লিক করুন।
৫. এরপর আপনি্ন একটি একটি করে সাইটে রেজিষ্টার হওয়া সকল ইমেইল এবং পার্সওয়ার্ড পাবেন। ডান পাশে Save Data নামের একটি ট্যাব আছে। সবগুলো আইডি এবং পার্সওয়ার্ড পাওয়ার পর সেখানে ক্লিক করলে আপনি ইমেইল এবং পার্সওয়ার্ড গুলো ফরম্যাটে ফাইলে সেভ করতে পারবেন।
৬. এখন আপনি আপনার সেভ করা html ফাইলটা ওপেন করুন। এবং এক এক করে আপনার টার্গেট গুলা চেক করুন। আশা করি ব্যপার টা আপ্নারা সবাই বুঝতে পেরেছেন।
কোন রকম অপেক্ষা ছাড়া এভাবে আপনি লাইভ আইডি হ্যাক করতে পারবেন।

সবাই ভালো থাকবেন।

একাধিক ফেসবুক এবং ইমেইল এ্যাকাউন্ট হ্যাক করুন অন্যরকম একটি পদ্ধতিতে


  কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভাল।

আজ আপনাদের সাথে অন্যরকম একটি পদ্ধতিতে ফেসবুক এবং ইমেইল এ্যাকাউন্ট হ্যাক করা বিষয়ে আলোচনা করব।

এর মাধ্যমে আপনি একাধিক ফেসবুক এবং ইমেইল এ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে পারবেন।

তবে সবার প্রতি অনুরোধ কারো ক্ষতি করবেন না এটি দিয়ে। শুধু শেখার জন্য আমার এই টিউটোরিয়াল।

আজকে আপনাদের সাথে একটি পদ্ধতি শেয়ার করব । যেটা দিয়ে আপনারা ইমেইল এবং ফেসবুক পার্সওয়ার্ড হ্যাক করতে পারবেন। অনেকে জিঙ্গাসা করেছিল টিপস্ টা বলতে। তাই এখানে পোষ্ট টা করে দিলাম । যাক এখন সরাসরি টিউটোরিয়াল এ চলে যাব। এই পদ্ধতিটি আমরা HAVIJ দিয়ে করব । বিষয়টি যারা জানেন তাদের জন্য সহজ হবে।

HAVIJ    ডাউনলোড করুন এখানে

www.ziddu.com/download/20925593/Havij1.5fulltill2099_Hemaloy.rar.html

১. এরপর প্রথমে আপনি HAVIJ ওপেন করুন। আপনার এখন vulnerable একটি ওয়েবসাইট লাগবে যেখানে ইমেইল দিয়ে রেজিষ্টার করতে হয়। আমরা একটা সাইট নিলাম www.singhaniauniversity.co.in/newsDetails.php?ID=46 এটা HAVIJ দিয়ে এ্যানালাইজ দেন।




২. এখন আপনি Tables থেকে website_database বক্স্ টি সিলেক্ট করে Get Tables ট্যাব বাটনে ক্লিক করুন। সেখানে আপনাকে অনেকগুলো Table দেখানো হবে।
৩.এখান থেকে এবার আপনাকে users বক্স টি খুজে সিলেক্ট করতে হবে। (একটা কথা>>> আপনি অন্যান্য সাইটে member/regester ইত্যাদি ট্যাবল গুলায় আইডি গুলো পেতে পারেন ) user ট্যাবল সিলেক্ট করে এবার Get Columns ট্যাব এ ক্লিক করুন।
৪. এরপর আপনি vUserID, vPassword, vUserName , vEmailAddress, vAccountType ………. বক্স পাবেন। এবার এখান থেকে আপনি শুধু  vEmailAddress এবং vPassword বক্স সিলেক্ট করে Get Data ট্যাব এ ক্লিক করুন।
৫. এরপর আপনি্ন একটি একটি করে সাইটে রেজিষ্টার হওয়া সকল ইমেইল এবং পার্সওয়ার্ড পাবেন। ডান পাশে Save Data নামের একটি ট্যাব আছে। সবগুলো আইডি এবং পার্সওয়ার্ড পাওয়ার পর সেখানে ক্লিক করলে আপনি ইমেইল এবং পার্সওয়ার্ড গুলো ফরম্যাটে ফাইলে সেভ করতে পারবেন।
৬. এখন আপনি আপনার সেভ করা html ফাইলটা ওপেন করুন। এবং এক এক করে আপনার টার্গেট গুলা চেক করুন। আশা করি ব্যপার টা আপ্নারা সবাই বুঝতে পেরেছেন।
কোন রকম অপেক্ষা ছাড়া এভাবে আপনি লাইভ আইডি হ্যাক করতে পারবেন।

সবাই ভালো থাকবেন।

হ্যাকারদের জন্য লিট শেখার এক চমতকার পোস্ট

—>নিচে আমি ইংরেজী ও লিট দুই ভাষারই একটা চার্ট দিচ্ছি যাতে আপনারাও একজন ভালো মাপের হ্যাকার হিসেবে লিট শিখতে পারেন ।

ইংরেজী বড় হাতের বর্ণমালা-লিট বড় হাতের বর্ণমালা
A =@
B = |3
C = (
D = |)
E = 3
F = |=
G = 6
H = |-|
I = |
J = _|
K = |(
L = |_
M = /\/\
N = /\/
O = 0
P = |*
Q = 0,
R = |2
S = $
T = 7
U = |_|
V = \/
W = \/\/
X = )(
Y = ‘/
Z = 2

ইংরেজী ছোট হাতের বর্ণমালা-লিট ছোট হাতের বর্ণমালা
a = 4
b = 8
c = ©
d = |>
e = 3
f = #
g = 9
h = h
i = |
j = j
k = |<
l = 1
m = m
n = n
p = |*
q = 0.
r = ®
s = 5
t = +
u = 00
v = \/
w = \/\/
x =><
y = j
z = 2

নিয়ে নিন সমস্ত সংবাদ পত্রের ওয়েবসাইটের তালিকা

http://www.prothom-alo.com/
http://www.ittefaq.com/
http://www.dailyjanakantha.com/
http://www.bhorerkagoj.net/
http://www.nayadiganta.com/
http://www.shamokal.com/
http://www.dailysangram.com/
http://www.mzamin.com/
http://www.dailyinqilab.com/
http://www.amardesh.net/
http://www.thedailystar.net/
http://www.independent-bangladesh.com/
http://www.bangladeshobserveronline.com/
http://www.newagebd.com/
http://www.jaijaidin.com/
http://www.dailysangram.com/
http://www.anandabazar.com/
http://www.financialexpress-bd.com/
http://www.techbarth.co.cc

Gp Free Call.....Hack3d By Dr@cul@..........


জিপি -জিপি মাত্র ২৫
পয়সা এখন সারাদিন সুপার
ট্রিক!! জিপি-জিপি ২৪
ঘন্টা কথা বলুন মাত্র ২৫
পয়সায়!!
 1.
যেকোনো একটি সিমে দুই টাকা বা তার বেশী ব্যালান্স রাখুন ।
2.
যে সিমে এটা করবেন সেটা দিয়ে *666*9# নম্বরে ডায়াল করুন ।
3.
এবার ঐ একই সিমটা একটা নোকয়া হ্যান্ডসেট যেমন=1100 1110,1200,1280, 1600 এ লাগান ।
4.
এবার সেই ফোন দিয়ে যেকোন একটি জিপি নম্বরে call করুন ।
5.
 কল ঢোকার সাথে সাথে যে Mobile করেছেন তার কীপ্যাডে লিখুন *666*1# এবং ডায়াল বাটনটা চাপুন ।
6.
Request Not Completed দেখাবে ।
7.
দেখানোর সাথে সাথে কলটা কেটে দিন।
8.
ব্যাস হয়ে গেল । এখন থেকে ঐ সিমে সবসময় মাইজোন হিসাবে 83% ছাড় দেখাবে ।
9.
এই প্রক্রিয়াটি করা পর পরবর্তি এক মাস আপনি এই রেটে কথা বলতে পারবেন ।
10.
এক মাস পর পুরো কাজটি আবার করতে হবে।



সতর্কতাঃপুরো কাজটি 30 সেকেন্ডের ভিতর করতে হবে ।
এই ট্রিক ব্যাবহারকালীন এক
মাসের ভিতরে কখনোই *666*9#
তে ডায়াল করবেন না ।
তাহলে বাদ হয়ে যাবে ।এই
ধরনের আরো ট্রিক নিয়ে আসছি এই সাইটে ।
"সুতরাং,আমাদের সাথে থাকুন
ও ___দিন মোবাইল
অপারেটরদেরকে ।

শিহাব শাহারিয়ার সিজান
সফটওয়্যার ডেভেলোপার ও প্রোগ্রামার